ঢাকা , মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশাহারা হাজারো পরিবার শুল্ক চাপে ব্যবসা-বাণিজ্য হঠাৎ অস্থির শিক্ষাঙ্গন বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনই বিএনপির সামনে এখন চ্যালেঞ্জ-মির্জা ফখরুল পুরুষশূন্য জোবরা গ্রাম, চবি ক্যাম্পাসে উৎকণ্ঠা অর্ধশত শিক্ষার্থীর মাথায় অস্ত্রের কোপ অনেকের থেঁতলে গেছে হাত-পা নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই -আসিফ নজরুল আরও ৭ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা নীতিমালা সংশোধন ভোট কক্ষের সংখ্যা কমছে নির্বাচনে তিন বাহিনীকে কাজে লাগানো হবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নতুন কৌশল নতুন চ্যালেঞ্জে নির্বাচন কমিশন ২১৩০ কোটি টাকায় আলেকজান্ডারকে দলে ভেড়ালো লিভারপুল ফাইনাল হেরে কর্মকর্তার মুখে থুতু দিলেন সুয়ারেজ! ভায়োকানোর বিপক্ষে হোঁচট খেলো বার্সা মাঠে ডিম পাড়লো পাখি, এক মাসের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হলো স্টেডিয়াম পুরুষদের থেকেও বেশি প্রাইজমানি ঘোষণা নারী বিশ্বকাপে! পোরশায় ডেঙ্গু সহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে এক বর্ণাঢ্য র‍্যালিও পরিছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত অক্টোবরে বাংলাদেশ সফরে আসছে উন্ডিজ বিপিএলে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব পেল ‘আইএমজি’

নীতিমালা সংশোধন ভোট কক্ষের সংখ্যা কমছে

  • আপলোড সময় : ০১-০৯-২০২৫ ১০:৪১:২৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০৯-২০২৫ ১০:৪১:২৪ অপরাহ্ন
নীতিমালা সংশোধন ভোট কক্ষের সংখ্যা কমছে
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রের নীতিমালা সংশোধন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটকক্ষের সংখ্যা কমছে। গতকাল সোমবার ইসির উপসচিব মো. মাহবুব আলম শাহের সই করা সংশোধিত নীতিমালা থেকে এই তথ্য জানা গেছে। সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, পূর্বের নিয়ম অনুযায়ী তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি কেন্দ্র এবং ৫০০ জন পুরুষ ভোটার ও ৪০০ জন নারী ভোটারের জন্য একটি কক্ষ নির্ধারণের বিধান ছিল। নতুন সংশোধনী অনুযায়ী, সাধারণভাবে তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র এবং ৬০০ জন পুরুষ ভোটার ও ৫০০ জন নারী ভোটারের জন্য একটি ভোটকক্ষ নির্ধারণ করতে হবে। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ নিয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে বুথের সংখ্যা পুনর্নির্ধারণ করার মাধ্যমে কমিশন ইতোমধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে। আগে পুরুষদের জন্য একটি বুথে ভোটার সংখ্যা ছিল ৫০০ এবং নারীদের জন্য ৪০০। এখন তা যথাক্রমে ৬০০ ও ৫০০ করা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৪৯ হাজার বুথ কমানো সম্ভব হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে প্রায় দেড় লক্ষ নির্বাচন কর্মকর্তার প্রয়োজনও কমছে। তিনি বলেন, শুধু একটি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এত বড় অঙ্কের ব্যয় সাশ্রয় হচ্ছে। ভবিষ্যতেও প্রতিটি ধাপে এই মিতব্যয়িতা নিশ্চিত করতে হবে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স